মাননীয় প্রধানমন্ত্রির ঘোষনা অনুযায়ী কসবা উপজেলায় ১০টি ইউনিয়নের মধ্যে ২০১৭-২০১৮ খ্রিঃ এর মধ্যে ০৭ টি ইউনিয়নকে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষনা করা হয় এবং তাদেরকে বিকল্প পেশায় পূনর্বাসন করা হয়। নিম্নে ভিক্ষুকমুক্ত ইউনিয় সমূহের নাম দেওয়া হলো। অপরদিকে ৩নং বাদৈর ও ৯নং কায়েমপুর ইউনিয়নে কোন ভিক্ষুক নেই মর্মে ইউপি চেয়াম্যান কর্তৃক জানানো হয়। ৬নং গোপিনাথপুর ইউনিয়নে ভিক্ষুক পূনর্বাসনের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন আছে।
“ভিক্ষুক মুক্তকরণ”
২০১৮ সালে ৮নং কুটি ইউনিয়নকে ভিক্ষুক মুক্তকরণ করা হয়।
কুটি ইউনিয়ন এ মোট ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ০৮ জন।
পুনর্বাসিত প্রকৃত ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ০৮ জন।
পুনর্বাসনের তারিখঃ ২০/০২/২০১৮ খ্রিঃ।
বাস্তবায়নঃ উপজেলা প্রশাসন, ইউনিয়ন পরিষদ।
২০১৮ সালে ১০নং বায়েক উনিয়নকে ভিক্ষুক মুক্তকরণ করা হয়।
বায়েক ইউনিয়ন এ মোট ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ১০ জন।
পুনর্বাসিত প্রকৃত ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ৯ জন।
পুনর্বাসনের তারিখঃ ২০/০২/২০১৮ খ্রিঃ।
বাস্তবায়নঃ উপজেলা প্রশাসন, ইউনিয়ন পরিষদ।
২০১৭ সালে ১নং মূলগ্রাম ইউনিয়নকে ভিক্ষুক মুক্তকরণ করা হয়।
খাড়েরা ইউনিয়ন এ মোট ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ১২ জন।
পুনর্বাসিত প্রকৃত ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ১২ জন।
পুনর্বাসনের তারিখঃ ২৫/০৮/২০১৭ খ্রিঃ।
বাস্তবায়নঃ উপজেলা প্রশাসন, ইউনিয়ন পরিষদ, সিদীপ।
২০১৭ সালে ২নং মেহারী ইউনিয়নকে ভিক্ষুক মুক্তকরণ করা হয়।
মেহারী ইউনিয়ন এ মোট ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ০২ জন।
পুনর্বাসিত প্রকৃত ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ০২ জন।
পুনর্বাসনের তারিখঃ ১০/০৮/২০১৭ খ্রিঃ।
বাস্তবায়নঃ উপজেলা প্রশাসন, ইউনিয়ন পরিষদ।
২০১৭ সালে ৪নং খাড়েরা ইউনিয়নকে ভিক্ষুক মুক্তকরণ করা হয়।
খাড়েরা ইউনিয়ন এ মোট ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ০২ জন।
পুনর্বাসিত প্রকৃত ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ০৫ জন।
পুনর্বাসনের তারিখঃ ১০/০৮/২০১৭ খ্রিঃ।
বাস্তবায়নঃ উপজেলা প্রশাসন, ইউনিয়ন পরিষদ, সিদীপ।
২০১৭ সালে ৫নং বিনাউটি ইউনিয়নকে ভিক্ষুক মুক্তকরণ করা হয়।
খাড়েরা ইউনিয়ন এ মোট ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ১৫৩ জন।
পুনর্বাসিত প্রকৃত ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ০৬ জন।
পুনর্বাসনের তারিখঃ ০৮/১১/২০১৭ খ্রিঃ।
বাস্তবায়নঃ উপজেলা প্রশাসন, ইউনিয়ন পরিষদ।
২০১৭ সালে ৭নং কসবা পশ্চিম ইউনিয়নকে ভিক্ষুক মুক্তকরণ করা হয়।
কসবা পশ্চিম ইউনিয়ন এ মোট ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ২১ জন।
পুনর্বাসিত প্রকৃত ভিক্ষুকের সংখ্যাঃ ০৩ জন।
পুনর্বাসনের তারিখঃ ০৮/১১/২০১৭ খ্রিঃ।
বাস্তবায়নঃ উপজেলা প্রশাসন, ইউনিয়ন পরিষদ।
২০০৫ সালে উপজেলা পর্যায়ে শতভাগ স্যানিটেশনের জন্য সনদ ও ক্রেস্ট লাভ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস